মানুষের জীবনর একটি অপরিহার্য অংশ বিয়ে। বিয়ে করার জন্য শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার প্রয়োজন হয়। বিয়ের মাধ্যমে অনেক অপূর্ণ তৃপ্তি থেকে তৃপ্তি পায় যায়
বিয়ে করার সঠিক সময় নারী দের মধ্যেই ১৬ থেকে ২৩বছর।
অন্যদিকে পুরুষ এর জন্য ২০বছরের পর থেকেই ২৮বছরের মধ্যেই করা উওম।
বাংলাদেশ অধিকাংশ মানুষ মনে করে জীবনে প্রতিষ্ঠিত না হলে বিয়ে করা যায় না।যার বিভিন্ন ধরনের খারাপ কাজের সাথে জড়িত হয়ে পড়ছে তরুণ প্রজন্ম।
বিয়ে করলে যে উপকারিতা পাবেন তা হলোঃ
১। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মতে বিয়ে করার মাধ্যমে নারী পুরুষ নির্বিশেষে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
২। বিবাহ মাধ্যমে পর পুরুষ ও পর নারী আসক্তি হতে রক্ষা পাওয়া যায়
৩। বিয়ের মাধ্যমে তাড়াতাড়ি ধনী হওয়া যায়। অনেক পরিবারে স্বামী-স্ত্রী একসাথে আয় করলে পারিবারিক আথিক অবস্থার পরিবর্তন করা সম্ভব হয়।
৪। ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী ঈমানের পরিপূর্ণতা লাভ করতে গেলে নিশ্চিত ভাবেই বিয়ে করতে হবে। তাহলে ইসলামের অর্ধেক অংশ পরিপূর্ণতা লাভ করবে। বিয়ে মাধ্যমে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুন্নাত আদায় করা সম্ভব হয়।
৫।এক গবেষণায় দেখা গেছে বিবাহিত দম্পতিরা বিভিন্ন ধরনের জটিলতা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে বিয়ে।
৬। ইবাদতে পরিপূর্ণ তৃপ্তি
পাওয়া যায়।
৭। আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়।
৮। মানসিক তৃপ্তি পাওয়া যায়।
এমন তৃপ্তি যেটা শুধু নিজের বউয়ের কাছে পাবেন।
জিনা করতে গিয়েও তা পাবেন না।
৯। মানসিক সমস্যা দূর হয় বিশেষ করে
স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
১০। যৌবনের ক্ষুদা নিবারণ হয়।বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মতে বিয়ে মাধ্যমে মানুষ অনেক খারাপ অভ্যাস থেকে দূরে থাকে । বিভিন্ন কারণে মাদক আসক্তি হস্তমৈথুনে অভ্যস্ত হয়ে ইত্যাদি সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
১১ অনেকেই আছেন যারা একাকিত্বের সমস্যা থাকেন তাদের একাকিত্বের সমস্যা সমাধান করে বিয়ে।
12 সকল ধর্মেই বিয়ে কে বৈধতা দিয়েছে। ইসলাম ধর্ম সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী ইসলামের অর্ধেক অংশ পরিপূর্ণতা লাভ করে বিয়ের মাধ্যমে।
হযরত মোহাম্মদ (স:) অল্প বয়সে বিয়ে সঠিক সময়ে বিয়ে করার উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছেন।
১৩ বিয়ে মাধ্যমে পারিবারিক বন্ধন অটুট রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া সামাজিক বন্ধন অটুট রাখতে সাহায্য করে।